1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

গত এক বছরে ব্যয়ের দ্বিগুণের বেশি আয় আওয়ামী লীগের

  • Update Time : বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০২০
  • ১৯৩ Time View
গত এক বছরে ব্যয়ের দ্বিগুণের বেশি আয় আওয়ামী লীগের

নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০১৯ সালের শেষে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সর্বমোট অর্থের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ৫০ কোটি ৩৭ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। এরমধ্যে নগদ আছে ৫ লাখ ১৩ হাজার ৭১৭ টাকা এবং ব্যাংকে জমা আছে ৫০ কোটি ৩২ লাখ ২৯ হাজার ৮৭৬ টাকা; যার মধ্যে ৪০ কোটি টাকার এফডিআর রয়েছে।

বুধবার (২৯ জুলাই) নির্বাচন কমিশনের কাছে দলটির দেয়া ২০১৯ পঞ্জিকা বর্ষের আয়-ব্যয়ের হিসাবে এই তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে। দলটির প্রচার সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ ও উপদফতর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এই হিসাব জমা দেন। গত সাত বছর টানা দলটির আয় বেড়ে এ টাকায় পৌঁছাল।

পরে আবদুস সোবহান গোলাপ জানান, ২০১৯ পঞ্জিকা বছরে দলটির আয় হয়েছে ২১ কোটি ২ লাখ ৪১ হাজার ৩৩০ টাকা। আর ব্যয় হয়েছে ৮ কোটি ২১ লাখ ১ হাজার ৫৭৫ টাকা। ২০১৯ সালে দেওয়া হিসাব অনুযায়ী, ২০১৮ সালে উদ্বৃত্ত ছিল ৩৭ কোটি ৫৬ লাখ ৩ হাজার ৮৩৮ টাকা। সব মিলিয়ে দলটির তহবিল দাঁড়িয়েছে ৫০ কোটি ৩৭ লাখ ৪৩ হাজার ৫৯৩ টাকা।

রাজনৈতিক দল নিবন্ধনের শর্ত মোতাবেক প্রতিবছর ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে আগের পঞ্জিকা বছরের আয়-ব্যয়ের হিসাব জমা দিতে হয়। ইসিতে জমা দেয়া হিসাব থেকে জানা গেছে, ২০১৮ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের তহবিলে নগদ ছিল ৩ লাখ ৩৮ হাজার ৯৬৮ টাকা। সে সময় ব্যাংক হিসাবে জমা ছিল ৩৭ কোটি ৫২ লাখ ৬৪ হাজার ৮৭০ টাকা । ২০১৮ সালে সর্বমোট অর্থ ছিল ৩৭ কোটি ৫৬ লাখ ৩ হাজার ৮৩৮ টাকা। ২০১৯ সালে আওয়ামী লীগের আয় হয়েছে সর্বমোট ২১ কোটি ২ লাখ ৪১ হাজার ৩৩০ টাকা ।

এ সময়ে যেসব খাত থেকে আয় হয়েছে তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য- নমিনেশন ফরম বিক্রি ১২ কোটি ৩২ লাখ ৩০ হাজার টাকা । সম্মেলন বাবদ প্রাপ্ত ৩ কোটি ২ লাখ ৫৫ হাজার ৮০০ টাকা। ব্যাংক লভ্যাংশ বাবদ ২ কোটি ৩৩ লাখ ৭৫ হাজার ২২৩ টাকা। সংসদ সদস্যদের প্রদেয় চাঁদা বাবদ ১ কোটি ৭ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।

এছাড়াও কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যদের মাসিক চাঁদা, জেলাভিত্তিক প্রাথমিক সদস্য সংগ্রহ চাদা ও প্রাথমিক সদস্য ফরম, কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের হলভাড়া, পত্রিকা প্রকাশনা ও বিজ্ঞাপন (উত্তরণ) এবং পুস্তক বিক্রিসহ অন্যান্য খাত থেকে বাকী আয় হয়েছে। ২০১৯ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ব্যয় হয়েছে সর্বমোট ৮ কোটি ২১ লাখ ১ হাজার ৫৭৫ টাকা। এ সময়ে যেসব খাতে ব্যয় হয়েছে তার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ হলো- আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন বাবদ ৩ কোটি ৪৩ লাখ ১৪ হাজার ৮০০ টাকা।

কর্মচারীদের বেতন, বোনাস, আপ্যায়ন ও অন্যান্য খরচ বাবদ ১ কোটি ১৩ লাখ ৭৭ হাজার ৭০০ টাকা। বিভিন্ন অনুষ্ঠান বাবদ ব্যয় ১ কোটি ১৮ লাখ ১৮ হাজার ৮৬৫ টাকা। সভাপতির কার্যালয়ের ভাড়া বাবদ ৫৫ লাখ টাকা।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..